সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

 সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার (এমসিবি)

এমসিবি : 

এমসিবি (MCB) এর পূর্ণ অর্থ মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার (Miniature Circuit Breaker)। শর্ট সার্কিট ও ওভার লোডজনিত দুর্ঘটনা থেকে সার্কিটকে রক্ষা করতে কম কারেন্ট প্রবাহের সার্কিটটের ছোট আকারের যে সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয় তাই এমসিবি। সার্কিটকে রক্ষা করতে কম কানেরট প্রবাহের রক্ষণ যন্ত্র যা সার্কিটের স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক অবস্থায় সার্কিটকে অফ বা অন করতে ব্যবহৃত হয়। মিনিয়েচার শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে ছোট আকৃতির। যে সার্কিট ব্রেকার আকারের দিক থেকে ছোট এবং স্বল্প কারেন্টে পরিচালিত হয়, তাকে এমসিৰি বলে। এমসিবি-এর বাহ্যিক গঠন দেখানো হয়েছে। বাড়িম্বরে সাব সার্কিটের লোড, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, মটরে এমসিবি ব্যবহৃত হয়। ত্রুটির কারণে সার্কিটে অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহ বন্ধ করে।

এমসিৰি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা। সাধারণত কম কারেন্ট বহন ক্ষমতা বিশিষ্ট সার্কিট বা বৈদ্যুতিক লোডকে দুর্ঘটনাজনিত বা ওভারলোডের কারণে মাত্রাতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহের হাত থেকে রক্ষার জন্য এমসিবি ব্যবহার করা হয়। বাড়ি ঘরে, বৈদ্যুতিক অ্যাপ্লায়েন্সে এবং বৈদ্যুতিক মটরে এটি ব্যবহৃত হয়। সার্কিট ব্রেকার এমন একটি রক্ষণ মানের চেয়ে বেশি কারেন্ট প্রবাহিত হলে) ব্যবহারকারীর বা সার্কিটের কোনো ক্ষতি ব্যতিরেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্কিটকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া, যা সুইচ দ্বারা সম্পূর্ণ হয় না। অথচ সার্কিট ব্রেকার, এমসিবি দিয়ে ফিউজ এবং সুইচ উভয়ের কাজ করা যায়। পরিমিত কারেন্ট প্রবাহে এটি অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সক্রিয় থাকে। ফিউজ ব্যবহার করলে এবং তা পুড়ে গেলে পুনরায় ফিউজ তার না লাগানো পয়ন্ত সার্কিট অফ থাকে। কিন্তু সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করলে সার্কিটরে কষ্ট দূর করে অন করে দিলেই পুনরায় সার্কিটে কারেন্ট প্রবাহিত হয়। উপরোক্ত সুবিধার সমূহের কারণে সার্কিট ব্রেকার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।


সুবিধাসমূহ: 

এমসিবি ব্যবহারে যে সুবিধাগুলো পাওয়া যায় সেগুলো হলো

১. এটি সাধারণ সুইচ ও ফিউজের ম্যারও ব্যবহার করা যায়।

২. শর্ট সার্কিট, ওভারলোড ও আর্থ ফল্টের কারণে অতিরিক্ত কারেন্ট থেকে বর্তনীকে রক্ষা করতে এটি

সর্বোত্তম ব্যবস্থা। 

৩. ভারলোডের কারণে এটি তাৎক্ষণিকভাবে ট্রিপ করে না। ১০০% অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহে প্রায় ২০ সেকেন্ড পর্যন্ত এটি সক্রিয় থাকতে পারে এবং পূর্ণ আরপিএম লাভ করা পর্যন্ত অতিরিক্ত প্রারম্ভিক কারেন্ট নিয়ে মোটর চালু থাকে।

৪. ফিউজ ব্যবহার করলে বা পুড়ে গেলে পুনরায় ফিউজ তার না লাগানো পর্যন্ত সার্কিট অফ থাকে, কিন্তু সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করলে সার্কিটের ফল্ট দূর করে অন করে দিলেই পুনরায় সার্কিটে কারেন্ট প্রবাহিত হবে।

৫. আকারে ছোট বলে এটি অল্প জায়গায় স্থাপন করা যায়।

অসুবিধাসমূহ : 

এমসিবি ব্যবহারের সুবিধা অনেক। তাছাড়াও এটি ব্যবহারে যে অসুবিধাগুলো দেখা যায় সেগুলো হলো

১. তুলনামূলকভাবে ব্যয় সাপেক্ষ।

২. একবার কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে জটিল গঠনের কারণে পুনরায় মেরামত করা সম্ভব হয় না। 

৩. অধিক কারেন্ট বহনে এটি ব্যবহার করা যায় না।

৪. নিম্ন ভোল্টেজ চাপের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হলেও উচ্চ ভোল্টেজ চাপের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যায় না।


অন্য পোষ্ট : হেয়ার ড্রায়ার - Hair Dryer - ওয়াশিং মেশিন - Washing Machine

সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং

 বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং :

 ওয়্যারিং লে-আউট মোতাবেক বৈদ্যুতিক বিধি অনুযায়ী বৈদ্যুতিক লোডসমূহকে সপ্লাইয়ের সাথে সঠিক পদ্ধতিতে সংযোগ করাকেই বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং বা বৈদ্যুতিককরণ বলে। লোডে সঠিক নিয়মে বিদ্যুৎ সরবারহ দেওয়ার জন্যই ওয়্যারিং করা হয়। সঠিক ভাবে সংযোগের জন্য লোডের উপযুক্ত রক্ষন যন্ত্র (যেমন ফিউজ, সিবি) নিয়ন্ত্রন যন্ত্র (যেমন সুইচ) সহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম সংযোগ করা হয়।

বৈদ্যুতিক ওয়ারিং এর শ্রেণিবিভাগ ওয়্যারিংকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা

(ক) বাহ্যিক ওয়্যারিং 

(খ) অভ্যন্তরিণ ওয়্যারিং ।

বাহ্যিক ওয়্যারিং বাহ্যিক ওয়্যারিং দুই প্রকার হয়ে থাকে। যথা

(ক) ওভারহেড ওয়্যারিং 

(খ) আন্ডার গ্রাউন্ড ওয়্যারিং।

অভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং অভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং তিন প্রকার। যথা

(ক) হাউজ ওয়্যারিং, 

(খ) ডাক্ট ওয়্যারিং, 

(গ) ট্রাংকিং ওয়্যারিং ।

হাউজ ওয়্যারিং প্রধাণত দুই প্রকার। যথা 

(ক) সারফেস ওয়্যারিং 

(খ) কনসিল্ড ওয়্যারিং।

সারফেস ওয়্যারিং আবার ৬ প্রকার। যথা

(১) চ্যানেল ওয়্যারিং, 

(২) ব্যাটেন ওয়্যারিং 

(৩) ক্লিট ওয়্যারিং 

(৪) হুক ওয়্যারিং 

(৫) কভুইট ওয়্যারিং, 

(৬) কেসিং ওয়্যারিং।

কনসিন্ড ওয়্যারিং কনসিন্ড ওয়্যারিং আবার তিন প্রকার। যথা

(১) কনসিল্ড কম্ভুইট ওয়্যারিং, 

(২) কনসিন্ড ফায়ার গ্রুপ ওয়্যারিং, 

(৩) আন্ডার প্লাস্টার ওয়্যারিং, 


সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

ব্যবহারের স্থান ও প্রকার অনুযায়ী ওয়্যারিং নির্বাচন : কোনো বিশেষ ইনস্টেলেশন বা ইনস্টেলেশনের

অংশের জন্য ওয়ারিং পদ্ধতি নির্ধারন করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হয়।

১. ব্যয়যোগ্য অর্থের পরিমাণ,

২. সময়,

৩. নিরাপত্তা, 

৪. গৃহীত লোডের পরিমাণ,

৫. সরবরাহযোগ্য ভোল্টেজ

৭. বিল্ডিং-এর পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন, 

৬. বিল্ডিং-এর শ্রেণিবিভাগ,

৮. কত সময় ধরে ওয়্যারিং ওয়্যারিং স্থাপনের কাজটি চলবে

 ৯. বিল্ডিং-এ বসবাসকারীগণ কত ঘন ঘন পরিবর্তন হয়।

উপরোক্ত বিষয়গুলো মনে রেখে বিভিন্ন প্রকারের ওয়্যারিং পদ্ধতি নিচের বর্ণনানুযায়ী নির্বাচন করা যেতে পারে।

ক্লিট ওয়্যারিং এটি অপেক্ষাকৃত কম খরচে এবং সহজে করা যায়। সচরাচর পিডিসি বা ভিআইআর এর ক্যাবলের সাহায্যে সাময়িক কাজে এই ওয়্যারিং ব্যবহার করা হয়। এর বাইরের দৃশ্য খুব পরিষ্কার নয় এবং স্যাঁতসেঁতে স্থানে ব্যবহার করা উচিত নয়। যেখানে লাইন ভোল্টেজ ৪৪০ ভোল্ট বা কম সেখানে এই ওয়্যারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়।


অন্য পোষ্ট : ব্যাটারি সেল কি - ব্যাটারি সেল কাকে বলে - ব্যাটারি সেল কত প্রকার

কেসিং ওয়্যারিং :

 ২৫০ ভোল্টের বেশি ভোল্টেজের জন্য এবং স্যাঁতসেঁতে জায়গায় এই ওয়্যারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত নয়। এই পদ্ধতিতে ভিআইআর অথাব ভিআইআর অথবা পিভিসি ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। সরাসরি প্লাস্টারের ভেতরে শুধু পিভিসি শিথড ক্যাবল ভিতরে স্থাপন করা যায়। এই পদ্ধতিতে শুধু ২৫০ ভোল্টেজের জন্য ব্যবহার করা যায়। 

ব্যাটেন ওয়্যারিং (টিআরএস বা পিভিসি শিথড ওয়্যারিং): কম ভোল্টেজের সাধারণ বাসা-বাড়িতে ব্যাটেন ওয়্যারিং করা হয়। চ্যানেল ওয়্যারিং-এর আগে বাংলাদেশের প্রায় ৬০% ওয়্যারিং-ই ব্যাটেন ওয়্যারিং করা হত। রাওয়াল প্লাগ দেয়ালে বসিয়ে ব্যাটেন আটকিয়ে লিংক ক্লিপ বসিয়ে সস্তায় এবং সহজেই এ ওয়্যারিং করা যায়। বর্তমানে এ ওয়্যারিং আর তেমন ব্যবহার হয় না। এর পরিবর্তে চ্যানেল ওয়্যারিং করা হয়।


চ্যানেল ওয়্যারিং: 

কম ভোল্টেজের সাধারণ বাসা-বাড়িতে এ ধরনের ওয়্যারিং করা হয়। বাংলাদেশের সাধারণ বাসা-বাড়ির প্রায় ৫০% ওয়্যারিংই চ্যানেল ওয়্যারিং। এ ওয়্যারিং-এর খরচ তুলনামূলকভাবে কম এবং খুব সহজে ও কম সময়ে করা যায়। মেটাল সিথড ওয়্যারিং শুধুমাত্র নিম্নচাপের ইনস্টলেশনের জন্য এ ওয়্যারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এবং স্যাভেস্যাতে জায়গায়ও ব্যবহার করা যেতে পারে।


কন্তুইট ওয়্যারিং: 

পিভিসি বা জিআই কন্ডইট দিয়ে যে ওয়্যারিং করা হয়, তাকে কন্ডইট ওয়্যারিং বলে। যে সব জায়গায় খোলা তার আঘাত পাবার সম্ভাবনা থাকে, জায়গা স্যাঁতসেঁতে এবং নিকটে দাহ্য জাতীয় পদার্থ আছে, সেখানে এ ওয়্যারিং করা হয়। তাছাড়া গ্যাস, ধোঁয়াটে পরিবেশ ও সামান্য গরমে কিংবা আগুন জ্বালালে ভয়াবহ আগুন লাগার সম্ভাবনা থাকে, সে সব ক্ষেত্রে অবশ্যই কড়ুইট ওয়্যারিং করতে হবে। যেমন- সিনেমা হলো, স্টোর, ওয়ার্কশপ প্রভৃতি জায়গায় এ ওয়্যারিং ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে অধিকাংশ নতুন বিল্ডিং বাড়িতে কনসিল্ড কনউইট ওয়্যারিং ব্যবহার করা হচ্ছে যেখানে কন্ডুইটের শেষে প্রান্তে তরের সাথে সংযোগকৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কম্পন সৃষ্টি করে বা সীমিত পরিসরে স্থানান্তর হতে পারে, সেখানে ফ্লেক্সিবল কভুইট ওয়্যারিং ব্যবহৃত হয়। বৈদ্যুতিক মোটর বসানোর ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়।



সার্কিট ব্রেকার - সার্কিট ব্রেকার কাকে বলে - বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কাকে বলে

ট্রাংকিং ওয়্যারিং : 

প্রধানত বড় বড় শিল্পকারখানা এবং ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে যেখানে বহুসংখ্যক ক্যাবল একসাথে স্থাপন করা হয়, সেখানে এ ওয়্যারিং করা হয়। নিম্ন অথবা মাঝারি চাপের বৈদ্যুতিক লাইনের জন্য এ ওয়্যারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ট্রাংকিং উপাদান দেয়ালের সাথে আটকিয়ে এর মধ্যে দিয়ে ক্যাবল নেয়া হয়। ট্রাংককিং এর কন্টিনিউয়িটি বজায় রেখে এ ওয়্যারিং করতে হয়, যাতে আর্থ কন্টিনিউরিটি পাওয়া যায়। এ পদ্ধতিতে সরচারচর দুই ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হয় যথা

ক) ভিআইআর ব্রেইডেড অ্যান্ড কম্পাউন্ডেড ক্যাবল

খ) পিভিসি ইনসুরেটেড ক্যাবল।


ওয়্যারিং এ প্রয়োজনীয় মালামাল সকল ওয়্যারিং পদ্ধতিতে প্রায়ই একই ধরনের মালামাল এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ওয়্যারিং কাজে ব্যবহৃত মালামালের তালিকা নিচে দেওয়া হলো

১. ওয়্যার এবং ক্যাবল,

2. সুইচ বোর্ড

৩. ফিউজ বা কাটআউট,

৪. রাউন্ট ব্লক,

৫. সার্কিট ব্রেকার,

৬. জয়েন্ট বক্স, 

৭. কানেক্টর,

৮. সিলিং রোজ,

৯. প্লাগ ও সকেট আউটলেট,

১০. রাওয়ান প্লাগ,

১১. ল্যাম্প হোল্ডার,

১২. উডপিন,

১৩. এডাপ্টর,

১৪. পিভিসি চ্যানেল,

১৫. কম্ভুইট এবং আনুষঙ্গিক দ্রব্যাদি ইত্যাদি ।

১৬. লিংক ফ্লিপ,

ওয়ারিং কাজে ব্যবহৃত টুলস এবং যন্ত্রপাতি :

 ওয়্যারিং কাজে যে সমস্ত টুলস এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়


অন্য পোষ্ট : generator watt meter | Electrical energy | Power factor

তাদের তালিকা নিম্নরূপ :

১. মেজারিং টেপ (প্রয়োজনীয় দৈর্ঘ্যের)

২. পাইপ রেঞ্চ, অ্যাডজাস্টাবল

৩. ফোল্ডিং রুল

৪. ক্যাবল কাটার

৫. ফ্লাইবার

৬. স্প্রিরিট লেভেল

৭. সেন্টার পাঞ্চ

৮. হ্যান্ড ড্রিল

৯. হ্যাক’স' বেড

১০. র‍্যাচেড বিট বেস

১১. ইলেকট্রিক হ্যান্ড ড্রিল, হ্যামার অ্যাকশনসহ

১২. ক্রিম্পিং পায়ার

১৩. ফাইল (প্রয়োজনীয় ধরনের)

১৪. হাতুড়ি (ক্রসপিন)

১৫. হাতুড়ি (স্ট্রইট পিন)

১৬. হাতুড়ি (বলপিন)

১৭. ইলেকট্রিক সোল্ডারিং আয়রন

১৮. পার্শ্ব বৰ

১৯. উড চিজেল

২০. ক্রু ড্রাইভার, ফিলিপস হেড

২১. অপসেট ক্রু-ডাইভার

২২. কোল্ড চিজেল

২৩. সকেট স্পেনার বা রেঞ্চ

২৪. রিপস

২৫. রিং স্পেনর বা রেঞ্চ

২৬. রোজিন কোরড সোল্ডার

২৭. ওপেন এন্ড স্পেনার বা রেঞ্চ 

২৮. অ্যাডজাস্টেবল স্পেনার বা রেঞ্চ 

২৯. স্টক, ডাইসহ

৩০. ট্যাপ, হাতলসহ

৩১. আউল

৩২. পাইপ রিমার

৩৩. টুইস্ট ড্রিল বিট

৩৪. কণ্ডুইট বোল্ডিং মেশিন

৩৫. কারবাইড ট্রিপড ড্রিপ বিট 

৩৬. অগার ড্রিল বিট

৩৭. পিভিসি বেল্ডিং বক

৩৮. ড্র টেপ

৩৯. পারকুশান ড্রিল হাতলসহ

৪০. বেল্ডিং স্প্রিং

৪১. ইলেকট্রিশিয়ান চাকু

৪২. পাইপ কাটার

৪৩. কম্পিবনেশ প্লায়ার্স, ইনসুলেডেট হাতল

৪৪. ভাইস

৪৫. সাইড কাটিং প্লায়ার্স, ইনসুলেটেড হাতল 

৪৬. টুল বক্স

৪৬. ফ্লাট নোজ প্লায়ার্স, ইনসুলেডেট হাতল 

৪৭. রাউন্ড পায়ার্স, ইনসুলেটেড হাতল 

৪৮. অ্যাভোমিটার

৪৯. নিয়ন টেস্টার

৫০. ওয়্যার স্ট্রিপিং প্রায়ার্স

৫১. মেগার।

৫২. ওয়্যার পাম্প প্লায়ার্স

৫৩. ব্রো টর্চ

উপরে উল্লেখিত সকল টুলস ও যন্ত্রপাতির কাজ চিত্রসহ ১ম অধ্যায়ে দেখানো হয়েছে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url